শুধু জনশক্তি নয়, সৌদি আরবে বাংলাদেশি পণ্যের বিকল্প বাজার তৈরি সম্ভব। পাট, পাটজাত দ্রব্য, টেক্সটাইল, হালাল খাদ্যপণ্য, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, লাইট ইঞ্জিনিয়ারিংসহ নানা খাতে তৈরি হয়েছে সম্ভাবনা। একই সঙ্গে ওষুধ, স্বাস্থ্য সহায়ক নানা পণ্যও জনপ্রিয় করা সম্ভব।
উদ্যোক্তারা বলছেন, বিশ্ববাজারে এখন নানামুখী চ্যালেঞ্জ। দেশে দেশে উচ্চশুল্ক, অশুল্ক বাধা এবং পণ্য প্রবেশ নিয়ন্ত্রণের এই সময়ে সৌদি আরব হতে পারে বাংলাদেশি পণ্যের উপযুক্ত স্থান।
সৌদি আরবে থাকা বিশাল সংখ্যাক বাংলাদেশিরা বাজার সম্প্রসারণে রাখতে পারেন বড় ধরনের ভূমিকা-ও।
সৌদি আরব-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এসএবিসিসিআই) সভাপতি আশরাফুল হক চৌধুরী বলেছেন, সৌদি আরবের সাথে বর্তমানে আমাদের যে পরিমাণ ব্যবসা আছে, দেশটিতে জনশক্তি আছে, আগামী ৫ বছরে তার দ্বিগুণ করার পরিকল্পনা রয়েছে।
তবে, দুই দেশের ব্যবসা-বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে বেসরকারি খাতের সঙ্গে দরকার সরকারের নীতি সহায়তা-ও।